সংবাদ শিরোনাম ::
চেকইন দেন নিউ ইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র
প্রতিনিধির নাম
- আপডেট সময় : ০৭:০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
- / ৬২৬ বার পড়া হয়েছে
ছাত্র-জনতার একদফা দাবির মুখে ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগের পর থেকে খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না মাহির।
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়মিত পোস্ট করলেও ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার ও ফোন কল তুলছেন না। শুটিং ফ্লোরেও দেখা নেই। এ বিষয়ে সিনেমা সংশ্লিষ্ট অনেকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাদের কেউই মাহির খোঁজ দিতে পারেননি। সম্প্রতি দেশত্যাগ করতে গিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপত্তাকর্মীদের জেরার মুখে পড়েন মাহি।
এয়ারপোর্টে দেড় ঘণ্টা তাকে বসে থাকতে হয়েছে বলেও জানান এ নায়িকা নিজেই। ডিজিএফআই, এনএসআইসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট ভালোভাবে চেক করার পরই ফ্লাই করতে পেরেছেন মাহি।
এয়ারপোর্টে দেড় ঘণ্টা তাকে বসে থাকতে হয়েছে বলেও জানান এ নায়িকা নিজেই। ডিজিএফআই, এনএসআইসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট ভালোভাবে চেক করার পরই ফ্লাই করতে পেরেছেন মাহি।
সিনেমার বাইরেও এখন তার একটি পরিচয় রয়েছে মাহিয়া মাহির। তিনি আওয়ামী লীগের একজন সক্রিয় কর্মী। বেশ কয়েক বছর ধরেই অভিনয়ে নেই। নেত্রী হওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ করছেন রাজনীতির মাঠে। ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই মাহি নানা রকম বিতর্ক জড়িয়েছেন। তবে এসবকে তোয়াক্কা না করে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনের আগে দ্বিতীয় স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন নৌকার টিকিটের আশায়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু দল তার ওপর ভরসা করতে পারেনি। নিজের ফেসবুকে একগুচ্ছ ছবি পোস্ট করে দেশ ছাড়ার বিষয়টি জানান মাহি পোস্টে অভিনেত্রী লিখেছেন, “ঠিক আছে, ধন্যবাদ, বিদায়।”

চেকইন দেন নিউ ইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র। ‘ভালোবাসার রঙ’ সিনেমা দিয়ে ঢালিউডে পা রাখেন মাহিয়া মাহি। খুব অল্প সময়ের মধ্যে নিজের জায়গা করে নেন। অভিনেত্রী পরিচয়ের বাইরেও রাজনীতিতে বেশ সরব ছিলেন মাহি। আওয়ামী লীগের হয়ে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু দলের সমর্থন না পাওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েও খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি এই চিত্রনায়িকা। শেষমেশ নির্বাচনে বড় ব্যবধানে হেরে যান তিনি। মাহি ২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেন। ২০২১ সালে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন। ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর রকিব সরকার নামে গাজীপুরের এক স্থানীয় রাজনীতিককে বিয়ে করেন মাহি। এ সংসারে জন্ম নেয় ছেলে ফারিশ। বিয়ের আড়াই বছরের মাথায় ভেঙে যায় সেই সংসারও। অনেক দিন ধরে চলচ্চিত্রে অনুপস্থিত মাহি। তাকে সর্বশেষ অতিথি চরিত্রে দেখা গেছে ‘রাজকুমার’ সিনেমায়। তাতে শাকিব খানের মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেন এই অভিনেত্রী।






























